Inauguration Ceremony
Inauguration Ceremony of PRESS TO BD.
Tomorrow 3rd November,2017
You are cordially invited.Please Do HAVE a VISIT.
দাঁত ব্রাশ ছাড়াও টুথপেস্টের ১০টি কাজ
দাঁত পরিষ্কার করতে চুলার ছাই বা মেসওয়াকের যুগ চলে গেছে অনেক আগেই। এসেছে টুথব্রাশ এবং টুথপেস্টের ব্যবহার। ঝকঝকে দাঁতের জন্য টুথপেস্ট অপরিহার্য। তবে দাঁত ব্রাশ করা ছাড়াও টুথপেস্টের আরো ব্যবহার রয়েছে। যেগুলোর সঙ্গে মুখের বা দাঁতের কোনো সম্পর্ক নেই—
মোবাইল স্ক্রিন
মোবাইলে স্ক্রিনে বিভিন্ন রকমের আঁচড়ের দাগ পড়ে যায়। এ ধরনের মোবাইলের স্ক্রিনে অল্প একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে আঙুল দিয়ে ঘঁষে দিন। তারপর কাপড়ের টুকরো সামান্য পানিতে ভিজিয়ে স্ক্রিনটি মুছে নিন।
দেয়ালে আঁকাআঁকি
বাচ্চারা দেয়ালে রং পেন্সিল বা প্যাস্টেল দিয়ে আঁকাআঁকি করবেই। সেক্ষেত্রে একটু টুথপেস্ট দেয়ালের দাগের ওপর লাগিয়ে সামান্য ভেজা কাপড় দিয়ে ঘঁষে দিন। তারপর পরিষ্কার শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
কাপড়ের দাগ
কাপড়ে তেল, মশলা বা কালির দাগ লেগে যায়। চিন্তা নেই, অল্প একটু টুথপেস্ট দাগ-লাগা জায়গাটিতে ঘঁষে নিন। তারপর স্বাভাবিকভাবে সাবান পানিতে ধুয়ে নিন।
বোতলের দুর্গন্ধ
বাচ্চাদের ফিডিং বোতলে দুর্গন্ধ হয়। সেক্ষেত্রে বোতলটিতে অল্প পানি দিন, তারপর বোতলের ভেতর একটু টুথপেস্ট ফেলে বোতলের মুখ বন্ধ করে ঝাঁকিয়ে পানিটা ফেলে দিয়ে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিন।
পোকামাকড়ের কামড়
মশা, পিঁপড়া বা মৌমাছি জাতীয় পোকা কামড়ালে অল্প একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে দেন, দেখবেন কামড়ের জ্বালা অনেক কমে গিয়েছে।
ফোসকার যন্ত্রণা
ফোসকা পড়ে গেলে অল্প একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে দিলে ফোসকার জ্বালা, যন্ত্রণা একেবারে কমে যাবে।
হাতের দুর্গন্ধ
হাত দিয়ে খাওয়ার পর সাবান দিয়ে ধোওয়ার পরেও তেল, মশলা বা পেঁয়াজের গন্ধ যায় না। সেক্ষেত্রে একটু টুথপেস্ট ঘঁষে নিন হাতে। তারপর স্বাভাবিকভাবে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন হাত।
নখ পরিষ্কার
নখের ওপর একটু টুথপেস্ট লাগিয়ে টুথব্রাশ দিয়ে অল্প ঘঁষে নিন। এতে শুধু যে নখ পরিষ্কার হবে তা নয়, পাশাপাশি নখ চকচকেও হবে।
হেয়ার জেল
হেয়ার জেল যে উপাদান দিয়ে তৈরি হয়; সেই একই উপাদান দিয়ে তৈরি হয় টুথপেস্ট। কাজেই গোসল করার সময় টুথপেস্ট দিয়ে চুল ধুলে কোনো ক্ষতি হয় না, বরং চুল ভালো থাকবে।
বেসিন পরিষ্কার
বাথরুম বা রান্নাঘরের বেসিনে সামান্য টুথপেস্ট লাগিয়ে স্ক্রাবার দিয়ে আলতো ঘঁষে নিন। তাহলে ঝকঝক করবে বেসিন।
ঘুম পাড়ানি গাছ!
ঘরের ভেতর গাছ শুধু সৌন্দর্য বাড়ায় না, পাশাপাশি অনেক কাজে আসে। গাছ ঘরের মধ্যে পজিটিভ এনার্জির পাশাপাশি প্রাকৃতিক শুদ্ধতা হিসেবে কাজ করে। আবার কিছু কিছু গাছ আছে যা আপনার বেডরুমে রাখলে রাতে ঘুমাতে সাহায্য করে।
ল্যাভেন্ডার
ল্যাভেন্ডারের সুগন্ধ কার না ভালো লাগে? এই ফুল আপনার দুশ্চিন্তা এবং মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে, যার কারণে ঘুমও ভালো হয়। গবেষণায় জানা গেছে এই গাছ বাচ্চাদের গভীর ঘুমে সহায়তা করে এবং সন্তানসম্ভাব্য মায়েরও মানসিক চাল কমায়।
জেসমিন
জেসমিনের গন্ধ শরীরে এক ধরনের প্রশান্তি বয়ে নিয়ে আসে, যা মানসিক চাপ এবং ক্লান্তি দূর করতে সহায়তা করে।
স্নেক প্লান্ট
স্নেক প্লান্ট ঘরের বাতাসকে ছাঁকতে পারে, ঘরের সৌন্দর্যের পাশাপাশি রাতে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন নিঃসরণ করে।
স্পাইডার প্লান্ট
স্পাইডার প্লান্ট বাতাসে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ক্যামিকেল পরিষ্কার করে। এই গাছ বাতাসের দুর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি ভালো ঘুমে সহায়তা করে।
এলোভেরা
ত্বকে ব্যবহারের পাশাপাশি এই গাছ ঘুমাতে সাহায্য করে। এই গাছ রাতে প্রচুর অক্সিজেন নিঃসরণ করে। এলোভেরার জেল ক্ষত স্থান দ্রুত নিরাময় করে।
যেগুলো কমোডে ফেলবেন না ভুলেও
অসাবধানতায় অথবা না জেনে এমন কিছু কমোডে ফেলছেন না তো যেগুলো স্যুয়ারেজ সিস্টেম ব্লক করে দেবে? জেনে নিন কোনগুলো পাইপে জমে বন্ধ করে দিতে পারে পাইপ।
- পশুখাদ্য বেসিনে অথবা কমোডে ফেলবেন না ভুলেও। এ ধরনের খাবারে থাকা সিলিকা ও মিনারেল পানিতে দ্রবীভূত হয় না। ফলে জমে থাকে পাইপে।
- কফি পাউডার পাইপের ভেতর জমে অন্যান্য বর্জ্য আটকে দেয়। ফলে বেসিনে অথবা কমোডে এটি না ফেলাই ভালো।
- ভেজা টিস্যু ভুলেও ফেলবেন না কমোডে। এটি স্যুয়ারেজ সিস্টেম ব্লক করে দেয়।
- কমোডে ডায়াপার ফেলবেন না। কারণ ডায়াপারের ভেতরে থাকা জেলের অংশ পানিতে দ্রবীভূত হয় না। উল্টো পানির সংস্পর্শে এটি ফুলে ওঠে। ফলে আটকে যায় পাইপ।
- কটন বাডস ভুলেও ফেলবেন না কমোডে অথবা বেসিনে। এগুলো এলোমেলোভাবে আটকে বন্ধ করে দেয় পাইপ।
- তেলজাতীয় কিছু ফেলবেন না বেসিনে। এগুলো পানির সংস্পর্শে এসে জমাট বেধে যায়। ফলে সৃষ্টি হয় ব্লক।
অত্যধিক পরিশ্রম যেভাবে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে পারে
জাপানে ৩১ বছর বয়সি এক নারী একমাসে অফিসে ১৫০ ঘণ্টারও বেশি ওভারটাইম করে কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিউরে মারা যান। তার নিয়োগকর্তা এ খবরটি জানান।
মিওয়া স্যাডো নামের এই নারী ছিলেন জাপানের ন্যাশনাল পাবলিক ব্রডকাস্টিং অর্গানাইজেশন এনএইচকে এর সাংবাদিক। তিনি ২০১৩ সালের জুলাইয়ে নিজ বাসায় মারা গেলে নিউজ আউটলেটটির এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়। অ্যাসাহি শিম্বান নিউজপেপারের মতে, শ্রম কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্তে আসেন যে, স্যাডোর মৃত্যুর কারণ ছিল ওভারওয়ার্ক বা অতিরিক্ত পরিশ্রম। এনএইচকে বলেন, স্যাডো তার মৃত্যুর পূর্বে একমাসে প্রায় ১৫৯ ঘণ্টা ওভারটাইম পরিশ্রম করেন।
উচ্চমাত্রার স্ট্রেস বা মানসিক চাপ হার্টের কার্যকলাপকে হার্টের স্বাভাবিক কার্যকলাপের তুলনায় কঠিনতর করে তুলতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটা কোনো কোনো ক্ষেত্রে মৃত্যুর দিকে টেনে নিয়ে যেতে পারে। ওভারওয়ার্কের সঙ্গে মৃত্যুর সম্পর্ক নিয়ে নিচে আলোকপাত করা হল।
স্ট্রেস হার্টে যা করে
স্ট্রেস সবাইকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। স্ট্যানফোর্ড কার্ডিওভাসকুলার হেলথের মেডিক্যাল পরিচালক অ্যালান ইয়াংয়ের মতে, দুই প্রকার ইমোশনাল স্ট্রেস বা মানসিক চাপ হার্টকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। সাধারণত হঠাৎ আঘাতমূলক ঘটনার, যেমন- গাড়ি দুর্ঘটনা কিংবা ভূমিকম্প, পর তীব্র স্ট্রেস শুরু হয় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী স্ট্রেসে রূপ নেয়। ইয়াং বলেন, অত্যধিক ঘণ্টা কাজ করলে স্বাস্থ্যহানিকর চালচলনে, যেমন- নিম্নমানের খাবার খাওয়া কিংবা ব্যায়াম না করা, দীর্ঘস্থায়ী স্ট্রেস হতে পারে এবং তা রক্তচাপ বা কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করতে পারে। যখন কোনো ব্যক্তি যেকোনো প্রকার স্ট্রেসে উচ্চমাত্রায় ভুগবে, তার হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
ইয়াং বলেন, উভয় প্রকার স্ট্রেসের আধিক্য হার্ট অ্যাটাক ও হার্ট ফেইলিউরের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, বিশেষ করে সেসব মানুষদের মধ্যে যাদের হার্টের সমস্যা বা হৃদরোগ রয়েছে।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, হার্ট পাম্প করতে না পারলে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত শরীরের কোষে সরবরাহ না হলে হার্ট ফেইলিউর হয়।৬০ লাখেরও বেশি আমেরিকান অধিবাসীর হার্ট ফেইলিউর আছে (শ্বাসকষ্ট, দীর্ঘস্থায়ী কাশি, ক্লান্তি, বমি বমি ভাব এবং ক্ষুধা বুঝতে অসমর্থ্য বা ক্ষুধার অভাব হচ্ছে হার্ট ফেইলিউরের লক্ষণ) এবং প্রতিবছর ৯০০,০০০ নতুন রোগীর মধ্যে তা ধরা পড়ছে। যে কারো মধ্যে হার্ট ফেইলিউরের বিকাশ হতে পারে, কিন্তু এটি বয়স্কদের ক্ষেত্রে বেশ কমন এবং প্রথমে যাদের অন্য কোনো হার্টের সমস্যা থাকে তাদের অধিকাংশের ক্ষেত্রে এটি হতে পারে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হার্ট ফেইলিউরের বিকাশ হয়। চিকিৎসা এবং ওষুধের ব্যবহারে এটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। চিকিৎসা বা প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ ছাড়া এটি মারাত্মক পরিস্থিতি বা প্রাণনাশের কারণ হতে পারে।
অত্যধিক পরিশ্রমে মৃত্যুর সম্ভাবনা যতটুকু
অত্যধিক পরিশ্রমে মৃত্যু হওয়া সম্ভব, কিন্তু সম্ভাবনা খুব কম। ইয়াং বলেন যে, স্ট্রেসের কারণে হার্ট ফেউলিউর সম্ভবত মারাত্মক হতে পারে যদি বিভিন্ন বিষয় একসঙ্গে দেখা দেয়, যেমন- দীর্ঘসময় ধরে বিকাশমান স্ট্রেস, হঠাৎ মানসিক চাপপূর্ণ পরিস্থতি এবং হার্টের অন্য কোনো সম্ভাব্য খারাপ অবস্থা। তিনি বলেন, এক্ষেত্রে মৃত্যু বেশ বিরল ঘটনা। আপনার এমন অবস্থা হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন এবং আশা করা যায় তা প্রশমিত হবে।
যেভাবে স্ট্রেস প্রতিরোধ করা যায়
যেসব লোকের হার্ট দুর্দশার উপসর্গ আছে তাদের জরুরি ভিত্তিতে মেডিক্যাল সেবা গ্রহণ করা উচিত। স্ট্রেস সমস্যায় রূপ নেওয়ার আগেই তা নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি অনেক উপায় অবলম্বন করতে পারেন। ব্যায়াম করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ধূমপান থেকে বিরত থাকা, শান্ত পরিবেশে সময় কাটানো এবং বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সমর্থন বা সহায়তা হচ্ছে কয়েকটি পরিচিত উপায় যা স্ট্রেস কমাতে পারে।
সব সময় যেভাবে সুন্দর থাকবেন
সবাই আয়নায় নিজেকে সুন্দর দেখতে চায়। কিন্তু সব সময় তা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এ জন্য অবশ্যই কিছু বিষয়ে পরিকল্পনা থাকা জরুরি। সব সময় পরিপাটি থাকতে হলে অবশ্যই সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী আপনাকে এগুতে হবে। ধরুন মাঝেমধ্যেই নিজের চেহারায় কিছু পরিবর্তন আনা উচিত। বিশেষ করে লুকের ক্ষেত্রে। হতে পারে নতুন কোনো হেয়ার স্টাইল এ ব্যাপারে আপনাকে সাহায্য করতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, এতে যেন হিতে বিপরীত না ঘটে। আবার ধরুন আপনি ক্লিন শেভ করেন প্রতিনিয়ত। এবার না হয় স্টাইল বদলে ফেলুন। ক্লিন শেভ না করে ট্রিম করুন। মুখের দুপাশে নিট লাইন তৈরি করুন। এতে আপনাকে আরো স্মার্ট ও সতেজ দেখাবে।
প্রতিদিন ঘুমানোর আগে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। পরিষ্কার মুখে এটি ব্যবহার করবেন। ময়েশ্চারাইজার ত্বক সুন্দর রাখে, মুখের দাগ ও বয়সের ছাপও দূর করে। ঘুমানোর আগে ঠোঁটে ভালো করে ক্রিম লাগাতে পারেন। এতে ঠোঁট নরম থাকে, চামড়া নষ্ট হওয়া বন্ধ হয়।
প্রতি মাসে অন্তত একবার আপনার কানে, নাকের ভেতর ও ভ্রু’র অবাঞ্ছিত লোম কাটুন। চুলের বাড়তি অংশ কেটে ফেলুন। হাত ও পায়ের যত্নে ম্যানিকিউর ও পেডিকিউর করতে হবে। নখ কাটা খুব জরুরি প্রতিমাসে। সম্ভব হলে মাসে দু’বার অন্তত চুল কাটান। প্রথমবার সেলুনে গিয়ে নতুন স্টাইলে চুল কাটাতে চেষ্টা করুন। কয়েক দিন পর দ্বিতীয়বার গিয়ে ঘাড়, মাথা, চুলের কাছে বেড়ে উঠা চুল কাটিয়ে পরিপাটি থাকুন।
মুখের সৌন্দর্য্ বাড়িয়ে তুলতে হলে সপ্তাহে একবার ফেস মাস্ক করুন। বর্ষার শেষে ও শীত আসার আগে বর্তমান এই সময়ে এটা জরুরি। সপ্তাহে কোনো এক রাতে নারিকেল তেল দিন চুলে। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে ফেলুন। পরে কন্ডিশনার দিন। সপ্তাহে দু’বার ফেস ওয়াশ ব্যবহার করুন। এতে মুখের ত্বকের মৃত কোষগুলো দূর হবে, ত্বক পরিষ্কার থাকবে। হালকাভাবে পুরো শরীরে বডি লোশন বা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। বিশেষ করে হাতে, হাঁটুতে, পায়ের গোড়ালি ও পায়ের পাতায়।
সপ্তাহে তিনবার ঘুমাতে যাওয়ার আগে কোনো এসট্রিনজেন্ট বা টোনার ব্যবহার করুন শরীরে। এতে ত্বক তৈলাক্ত হবে না, দূষণমুক্ত থাকবে ও আপনার ত্বক পরিষ্কার ও সুন্দর রাখবে। সপ্তাহে তিনবার শেভ করা ও গোঁফ ট্র্রিম করা উচিত। সম্ভব হলে সব সময় শেভ করে সুন্দর থাকুন। এতে নিজের কাছে ও অন্যের কাছেও আপনার একটা সুন্দর ইমেজ বজায় থাকবে সব সময়।